পৃথিবী যখন এগিয়ে যাচ্ছে।বিশ্বের বড় বড় পর্ণ ইন্ডাস্টির ব্যবসাও জমজমাট।বাস্তবে তাদের জীবন কি জমজমাট। না,এর জন্য অভিনেত অভিনেত্রিদের অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়,যা কখনই সামনে আসে না, থাকে ক্যামেরার পেছনে-
১। পর্নতারকারা ইদানীং যা পারিশ্রমিক পান, তা নিয়ে তাদের জীবন ভালভাবে চলে না। মাঝে মাঝত তারা প্রযোজনা সংস্থা বা পরিচালকের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। আগের সমস্যাটা ছিল না।
২। লাভ হয়না, এর জন্য অধিকাংশ ফ্রি পর্নসাইটকেই দায়ী করা হচ্ছে। সেখানে ফ্রি পর্ণ আপলোড দেওয়া হয়
৩।এই ইন্ডাস্ট্রিতে যারা আসেন, তারা জেনে বুঝেই আসেন। এখানকার জীবন একেবারেই সাদাসিদে ছবির জগতের মতো নয়। তারা খুব বেশিদিন পর্নে অভিনয় করতে পারেনা।
৪। ছবিতে যেসব উত্তেজক মুহূর্ত দেখানো হয়, তার ৯০ শতাংশই নকল। কেবলমাত্র দর্শকদের মনোরঞ্জনের জন্য অভিনেতা অভিনেত্রি সেক্সুয়াল ইমেজ তৈরি করে।
৫। আধিকাংশ পর্ণ ভিডিও সস্তা হোটেলে করা হয়। কিছু কিছু ইন্ডাস্ট্রি এদিক থেকে অনেক এগিয়ে।যেমন, মারিও স্যালিয়ারির মতো বিশ্বখ্যাত পর্ন পরিচালক সুবিশাল টিম ও সেটআপ নিয়ে কাজ করেন।
৬। পর্ন তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন খুবই স্বাভাবিক। রন জেরেমি, ম্যাগডালেন সেন্ট মাইকেল বা জুলিয়া অ্যানতো রীতিমতে সম্মানিত। কিন্তু এই জায়গায় পৌঁছতে ভয়াবহ স্ট্রাগল করতে হয়। অনেকেই হারিয়ে যান অন্ধকারে।
৭। অন্যান্য সিনেমার মতো পর্ন ছবির শ্যুটিংয়ে বিপুল সংখ্যক টিম মেম্বার থাকে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেটে অভিনেতা-অভিনেত্রী ছাড়া চিত্রগ্রাহক, পরিচালক এবং একজন সাউন্ড রেকর্ডিস্টই শুধু থাকেন। তবে ইতালি বা স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলিতে পর্ন একটা রীতিমতো ইন্ডাস্ট্রি।
Tuesday, 12 December 2017
এমন কি আছে এই পর্ণ জগতে??
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment